Class 10 3rd week Assignment 2022

0
Class 10 3rd week Assignment 2022

Class 10 3rd week Assignment 2022 has been published. This assignment is published today. Bangla and ICT have been selected for this week. Students will create assignment solutions for two subjects and submit them to their respective schools.

Last Week Assignment: Class 10 2nd week Assignment 2022

Institutional activities have been closed in Bangladesh for a long time. In this situation, assignment activities have been started to keep the students connected with education. Through this the Class Eight syllabus will be completed. Students are being given two assignments every week. Students are writing their answers and submitting them to their respective schools. Already 16 assignments have been published for Class 10 students. Assignments will continue to be published every week.

Class 10 3rd week Assignment 2022

Class 10 3rd week assignment 2022 has been published on 22 February 2022. This week's assignment activities will start on 22 February 2022. It will continue for a week. The 3rd week assignment will be published at the end of the 3rd week assignment.

Class 10 3rd week Bangla Assignment 2022

Class Nine 3rd Week English Subject Assignment 2022
Class 10 3rd week Bangla Assignment 2022

Class 10 3rd week Bangla Assignment Answer 2022

Class Nine 3rd Week Bangla Subject Assignment Answer 2022
প্রশ্নঃ
  • সমাজ ও সংস্কৃতির ধারণা দিতে হবে।
  • প্রবাস বন্ধু’ অবলম্বনে আফগানিস্তানের সমাজ ও সংস্কৃতির পরিচয় দিতে হবে।
  • বাংলাদেশের সঙ্গে। আফগানিস্তানের সমাজ ও সংস্কৃতির তুলনা করতে হবে।
  • প্রবাস বন্ধু’ রচনায় লেখকের যে রসবােধের পরিচয় পাওয়া যায়, তা লিখতে হবে।
উত্তর সমূহ
সমাজ ও সংস্কৃতির ধারণা দিতে হবে।
উত্তর:
সমাজ: মানুষ যখন একত্রিত হয়, মেলামেশা করে এবং কোন সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য সংগঠিত হয় তখন তাকে সমাজ বলে।
সমাজবিজ্ঞানী গিডিংস বলেন, “সমাজ বলতে সেই সংঘবদ্ধ মানবগোষ্ঠীকে বুঝায় যারা কোন সাধারণ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য মিলিত হয়েছে।”
মনের ভাব প্রকাশের জন্য এবং আদান-প্রদানের সহজাত প্রবৃত্তির বশে মানুষ একত্রে বসবাস করতে শিখেছে।
গিডিংসের ভাষায় একত্রিত হওয়ার মূল কারণ হল “সাধারণ চেতনাবোধ”। মানুষ এই চেতনাবোধ থেকে ঐক্যবদ্ধ জীবন যাপনের ক্ষেত্রে পরিবার, সংঘ, সম্প্রদায় প্রভৃতি গঠন করেছে। এরূপ নানাবিধ প্রতিষ্ঠান নিয়ে গড়ে উঠেছে সমাজ। ম্যাকাইভার বলেন, “সমাজ মানুষের বহুবিধ সম্পর্কের এক বিচিত্র রূপ।” সমাজ একটা অমূর্ত ধারণা।
সমাজের কোন নির্দিষ্ট সীমানা নেই। সমাজ ছোট হতে পারে আবার বড়ও হতে পারে। এমনকি বিশ্বব্যাপীও হতে পারে। যেমন, রেডক্রস সমাজ। অধ্যাপক লিক্ক বলেন, “সমাজের সঙ্গে ভূখণ্ডের সম্পর্ক নেই”।
সমাজ রাজনৈতিক সংগঠন না হলেও সমাজের মধ্যে রাজনৈতিক সংগঠন গড়ে উঠে এবং সমাজ তাকে লালন করে। ম্যাকাইভার তার সমাজ নামক গ্রন্থে
সমাজের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেন, “সমাজ হচ্ছে সামাজিক সম্পর্কের একটি জটিল জাল যার মধ্যে আমরা বাস করি।”
সংস্কৃতির ধারণা: সংস্কৃতির ধারণাটি বর্তমান সময়ে পরিপ্রেক্ষিতে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ রূপে প্রতিভাত হয়েছে| আমাদের সংস্কৃতির মাধ্যমেই আমরা পূর্ব-পুরুষদের সম্পর্কে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আহরণ করে থাকি| সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হল কোন ইতিহাস বইয়ের মতো, যা সকলের গুরুত্ব সহকারে পাঠ করা উচিত|
মানব জীবন নশ্বর হলো এর সাংস্কৃতিক দিকগুলি অমর| পূর্ব পুরুষদের মধ্যে প্রচলিত বিভিন্ন সাংস্কৃতিক গুণাবলী পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যেও আপন নিয়মে পরিবাহিত হয়| যখন আমরা আমাদের সাংস্কৃতিক উৎস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করি এবং যেগুলিকে অনুসরণ করি, তা আমাদের নিজেদের জানতে অনেক বেশি সাহায্য করে|
আত্মউপলব্ধির মাধ্যমে আমরা জনগোষ্ঠী হিসেবে নিজেদের উৎস ও গুণাবলী গুলির মধ্যে আরও বেশি মাত্রায় সংযোগ স্থাপন করতে পারি| এইভাবে সাংস্কৃতিক অভ্যাস সমূহের মধ্য দিয়ে আমাদের আত্ম সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি পায়, পাশাপাশি নিজস্ব সংস্কৃতির ধারক ও বাহক রূপে আমাদের মধ্যে গর্ব অনুভূত হয়|
৩) সহজসরল জীবনযাপন: এ রচনার বর্ণনায় সে অঞ্চলের মানুষের সহজসরল জীবনযাত্রার পরিচয় ফুটে উঠেছে। সেখানকার মানুষ আড্ডাবাজ স্বভাবের । লেখকের বর্ণনায় কাবুলে এরই নাম কাজ।
তাছাড়া তারা বেশ দায়িত্বশীল ও অনুগত হয়। তাইতাে আবদুর রহমানকে রচনার পুরােভাগ জুড়ে একজন নিষ্ঠাবান কর্মীর ভূমিকায় দেখতে পাই আমরা। এছাড়া আবদুর রহমানের জন্মস্থান পানশিরের দীর্ঘ বর্ণনার মধ্য দিয়ে তার দেশপ্রেমের পরিচয়ও সেখানে ফুটে উঠেছে।
প্রবাস বন্ধু’ অবলম্বনে আফগানিস্তানের সমাজ ও সংস্কৃতির পরিচয় দিতে হবে।
উত্তর:
১) প্রকৃতি ও পরিবেশ: লেখক আফগানিস্তান ভ্রমণকালে কাবুল শহর থেকে আড়াই মাই । দূরের খাজামােল্লা গ্রামে বাসা নেন। গ্রামটির পাশেই রয়েছে পাগমানের পাহাড়। শীতকালে পাহাড়ের গায়ের বরফ নিচে গর্ত খুঁড়ে তাতে ভর্তি করে রাখা হয়। গরমকালে প্রয়ােজন মতাে সেখান থেকে তা বের করা হয়।
কাবুল শহরের পাশ দিয়েই একটি নদী বয়ে গেছে। নদীটির নাম লব-ই-দরিয়া। লেখকের দেখাশােনার দায়িত্বে থাকা আবদুর রহমানের বাড়ি উত্তর আফগানিস্তানের পানশির এলাকায়। সেখানে শীতকালে টানা কয়েকদিন ধরে তুষারপাত হয়। সেখানকার মানুষের চেহারায়ও তীব্র শীতের ছাপ স্পষ্ট। সবমিলে আফগানিস্তানের প্রস্তরভূমি ও বরফশীতল জলবায়ু আকর্ষণীয়।
২) খাদ্যাভ্যাসের ধরন: এ রচনায় লেখক আফগানদের ভােজনবিলাসের দিকটি অত্যন্ত সুন্দর ও হাস্যরসাত্মকভাবে তুলে ধরেছেন। বাসা নেওয়ার প্রথমদিন । লেখকের জন্য রান্নার আয়ােজনের যে বর্ণনা আমরা পাই তাসত্যিই অবাক হওয়ার মতাে।
গামলা ভর্তি কোরমা, শামী কাবাব, ঝুড়ি ভর্তি কোফতা-পােলাও, মুরগির রােস্টসহ আরও নানা আয়ােজনের যে বর্ণনা রয়েছে সেখানে গড়পরতা বাঙালিদের খাবারের পরিমাণের তুলনায় অনেক বেশি। তাছাড়া সেখানকার চায়ের রং সবুজ। পেয়ালায় ঢাললে তা ফিকে হলদে রঙের মনে হয়। কাবুলের অধিবাসীরা ছােটো সাইজের পেয়ালায় একসঙ্গে পাঁচ-ছয় কাপ চা খায়।
বাংলাদেশের সঙ্গে আফগানিস্তানের সমাজ ও সংস্কৃতির তুলনা করতে হবে।
উত্তর:
প্রবাস বন্ধু’ রচনায় লেখকের যে রসবােধের পরিচয় পাওয়া যায়, তা লিখতে হবে।
উত্তর:
১) 'তোমার বন্ধুটার সত্র তামার তনুটা মিলিয়ে দেখাে দিখিনি। আফগানিস্তানে লেখকের সেবক আবদুর রহমানকে তার বিশাল দেহের সাথে লেখকের ক্ষীণ দেহ মিলিয়ে দেখার প্রসঙ্গে আলােচ্য উক্তিটি করা হয়েছে।
২) রাত দুটোয় খাবার জুটলেও জুটতে পারে। আবদুর রহমানের রান্নার আয়ােজন দেখে লেখক মনে করেছিলেন রান্না করতে অনেক রাত হয়ে যাবে। তাই তিনি রসিকতা করে একথা বলেছেন।
৩) কার গোয়াল,কে দেয় ধুয়ে চাকর আবদুর রহমান খাওয়াতে পেরে আনন্দিত— সে অবস্থায় তাকে খেতে বলা অর্থহীন— এ প্রসঙ্গে উক্তিটি করা হয়েছে ।
৪) তোমার খুশির জন্য নয়, আমার প্রাণ বাঁচানোর জন্য। আবদুর রহমান লেখককে পানশিরের বরফ পতনের সৌন্দর্যের বর্ণনা দিয়ে বলে সাতদিন জানালার ধারে বসে থেকে শুধু এর সৌন্দর্য দেখে কাটানাে যায়। তাই লেখক পানশিরে যেতে চাইলে আবদুর রহমান অনেক খুশি হয়।
এতে আবদুর রহমান খুশি হলে লেখক মজা করে বলেন, তিনি পানশিরে যাবেন আবদুর রহমানের খুশির জন্য নয়, বরং নিজের প্রাণ বাঁচানাের জন্য। কেননা, আবদুর রাহমান। | যদি পানশিরে বসে থাকেন তবে লেখকের রান্না করার মানুষ থাকবে না ।

Class 10 3rd week Chemistry Assignment 2022

Class Nine 3rd Week Chemistry Subject Assignment 2022
Class 10 3rd week Chemistry Assignment 2022

Class 10 3rd week Chemistry Assignment Answer 2022

Class Nine 3rd Week Chemistry Subject Assignment 2022
Class 10 3rd week Chemistry Assignment Answer 2022

Class 10 3rd week Business Entrepreneurship Assignment 2022

Class Nine 3rd Week Bangladesh and Global Studies Subject Assignment 2022
Class 10 3rd week Business Entrepreneurship Assignment 2022

Class 10 3rd week Business Entrepreneurship Assignment Answer 2022

Class Nine 3rd Week Business Entrepreneurship Subject Assignment 2022
উত্তর সমূহ
মেধাসম্পদের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।
উত্তর:
মেধা সম্পদ, মেধা সম্পত্তি বা বৌদ্ধিক সম্পত্তি (ইংরেজি: Intellectual property সংক্ষেপে IP) বলতে এক বিশেষ শ্রেণীর সম্পত্তিকে বোঝায় যা মূলত মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক সৃষ্টি। এগুলি মূলত অদৃশ্য ও ধরা-ছোয়াঁ যায় না। এগুলিকে সুরক্ষার জন্য মেধাস্বত্ব (গ্রন্থস্বত্ব), কৃতিস্বত্ব এবং ট্রেডমার্ক আইন প্রয়োগ করা হতে পারে।
এছাড়া ব্যবসায়িক গোপনীয় বিষয়, বিজ্ঞাপনের অধিকার, নৈতিক অধিকার, অন্যায্য প্রতিযোগিতার বিরুদ্ধে অধিকার, ইত্যাদিও মেধা সম্পদের আলোচনায় পড়ে। শৈল্পিক সৃষ্টিকর্ম যেমন সঙ্গীত, সাহিত্য, আবিষ্কার, উদ্ভাবন, শব্দ, শব্দগুচ্ছ, প্রতীক, নকশা — এ সবই মেধা সম্পদ হিসেবে সুরক্ষিত হতে পারে।
কেবল ১৯শ শতকে এসেই “মেধা সম্পদ” ধারণাটি প্রচলিত হওয়া শুরু করে। ২০শ শতকের শেষে এসে বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে এটি আইনগতভাবে স্বীকৃত হয়।
মেধাসম্পদ হিসাবে পেটেন্টের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।
উত্তর:
পেটেন্ট হলো এক ধরনের মেধাসম্পদ। কোন দেশে বা বিদেশে কোন আবিষ্কার যেমন জনগনের জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসে, তেমনি পেটেন্টও উদ্ভাবকসহ অন্যান্য সৃষ্টিশীল ব্যক্তিদের নতুন কোন আবিষ্কার বা উদ্ভাবন করতে উৎসাহিত করে থাকে। পেটেন্টের মাধ্যমে এরূপ আবিষ্কারের জন্য আবিষ্কারককে তার স্বীকৃতিস্বরূপ একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য একচেটিয়া মালিকানা প্রদান করা হয়।
এক্ষেত্রে পণ্য বা বস্তুর উদ্ভাবক বা আবিষ্কারক ও সরকারের মধ্যে চুক্তি হয়। আবিষ্কারককে পেটেন্টটি প্রদানের অর্থ হলো এই নির্দিষ্ট সময়ে অন্য কেউ এটি তৈরি, ব্যবহার এবং বিক্রয় করতে পারবে না । অনেক সময় কোন অসাধু ব্যবসায়ী বা প্রতিযোগী বিধি লঙ্ঘন করে নকল পণ্য বাজারে বিক্রয় করে উদ্ভাবনকারীকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করে।
পেটেন্ট করার প্রধান উদ্দেশ্য হলো শিল্পোদ্যোক্তার পরিশ্রমলব্ধ উদ্ভাবন নকল বা অন্য কোনো উপায়ে তৈরি বা বিক্রি করে যাতে অন্যরা আর্থিক সুবিধা অর্জন না করতে পারে তার ব্যবস্থা করা। ব্যবসায় জগতে প্রকৃত উদ্ভাবক এভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে পেটেন্ট ধারণার উৎপত্তি হয়েছে। বস্তুত এ বিষয়ে শিল্পোদ্যোক্তা সচেতনতার অভাব বা অবহেলার কারণে অনেক সময় প্রতারিত হয়েছে।
বাংলাদেশে ১৯১১ সালের পেটেন্ট ও ডিজাইন আইন চালু আছে। কোন পণ্য বা বস্তুর আবিষ্কারক তার পণ্য বা বস্তুটি যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট থেকে নিবন্ধন করে রাখেন। এভাবে নিবন্ধিত থাকলে পণ্যের কোন নকল বাজারে কেউ ছাড়লে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া যায়। এতে আবিষ্কারকের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে না।
মেধাসম্পদ হিসাবে ট্রেডমার্কের ধারণা ব্যাখ্যা করতে হবে।
উত্তর:
ধরুন, আপনি নিজের একটি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান শুরু করতে যাচ্ছেন। আপনি অবশ্যই চাইবেন আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অন্যান্য প্রতিষ্ঠান গুলো থেকে যেন কিছুটা অনন্য বৈশিষ্ট্য সম্বলিত হয়। এ কারণে আপনি প্রতিষ্ঠানের জন্য একেবারে স্বতন্ত্র একটি নাম পছন্দ করলেন।
ব্যবসায়িক নীতিমালায় পরিবর্তন এর পাশাপাশি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ডিং এর জন্য প্রয়োজন একদমই অনন্য একটি লোগো বা চিহ্ন যেটি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে সব স্থানে উপস্থাপন করবে। এই লোগো কিংবা চিহ্নটি ব্যবসায়িক পরিচিতিকে বাড়িয়ে তুলবে। 
বলা যায়, ট্রেডমার্ক বা ব্যবসা স্বত্ত্ব হলো এমন একটি চিহ্ন যার মাধ্যমে এক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের থেকে আগত সেবা বা পণ্যকে অন্য প্রতিষ্ঠান হতে আগত সেবা বা পণ্যকে আলাদা করা যায়। সর্বপ্রথম ইতালিতে ট্রেডমার্কের ব্যবহার শুরু হয়।
সাধারণত একটি প্রতিষ্ঠানের স্বতন্ত্র  চিহ্নটি সেই প্রতিষ্ঠানের কাগজ-পত্র,কার্ড,ক্যাশ মেমো,অন্যান্য সেবা এবং পণ্যের মোড়কে দেখা যায়। সাধারণত কোনো প্রতিষ্ঠানের ট্রেডমার্ক নির্দিষ্ট সময় পর নবায়ন করা যায়।
কেন ট্রেডমার্ক করা প্রয়োজন? 
ট্রেডমার্ক যেকোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী কিংবা ঐ প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মক্ষেত্রে একমাত্র ঐ ট্রেডমার্ক  ব্যবহার করতে পারেন। 
ধরুন, আপনি যেকোনো ইউনিক নামে একটি  ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান চালু করলেন এবং ওই নামের একটা ব্র্যান্ড তৈরী হলো। সেসময় ওই নামেই অন্য একজন আরেকটি প্রতিষ্ঠান খুলে আপনার ব্র্যান্ডের বারোটা বাজিয়ে দিলো কিংবা আপনার পরিশ্রমের ফল উক্ত ব্যক্তি ভোগ করতে শুরু করলো। 
এসব সমস্যা থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হলো ট্রেডমার্ক। এই ট্রেডমার্ক কেবল স্বত্ত্বাধিকারীর ব্যবসায়িক স্থাপনা ও পণ্যে প্রদর্শিত হতে দেখা যায়। স্বত্ত্বাধিকারী ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি যেকোন পণ্যের ট্রেডমার্ক নিয়ে ব্যবহার  করলে বা বিজ্ঞাপন দিলে তা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ এবং পরবর্তীতে স্বত্বাধিকারী চাইলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন।
ট্রেডমার্কের লাইসেন্স ও করা যায়। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসমূহ ট্রেডমার্কের লাইসেন্স করেন এবং এর মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা ও পণ্য বিপণন করে থাকেন। লাইসেন্সকৃত ট্রেডমার্কের অবৈধ ব্যবহার, নকল পণ্য বা সেবা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাকে ব্রান্ড পাইরেসি বলা হয়।
মেধাসম্পদ হিসাবে কপিরাইটের ভূমিকা ব্যাখ্যা করতে হবে।
উত্তর:
কপিরাইট হচ্ছে এমন একটি স্বত্ব যা আইন দ্বারা সংগীত, সাহিত্য, শিল্পকর্ম, গান, চলচ্চিত্র, সফ্টওয়ার ইত্যাদি বুদ্ধিভিত্তিক সম্পদ এর সংরক্ষণ করা হয়। এটি না থাকলে এর স্বত্বাধিকারী বা মালিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
কপিরাইটের মাধ্যমে সাহিত্য, শিল্পকর্ম ও অন্যান্য শিল্পকলা সৃষ্টিকারীকে তার সৃষ্ট মেধাসম্পদ ব্যবহারের একচ্ছত্র অধিকার প্রদান করা হয়। গল্প, নাটক, প্রবন্ধ, কবিতা জাতীয় সাহিত্যকর্ম, চিত্রকর্ম, চলচ্চিত্র, সঙ্গীত, যন্ত্র সংঙ্গীত, ভাস্কর্য, স্থাপত্যকলা কপিরাইট দ্বারা সংরক্ষিত হয়।

বর্তমানে কম্পিউটার সফটওয়ারও কপিরাইট দ্বারা সংরক্ষিত হয়। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যখন কোনো পুস্তকের লেখক এবং প্রকাশকের মধ্যে বইটি মুদ্রণ ও বাজারজাতকরণের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের চুক্তি হয় একেই কপিরাইট চুক্তিপত্র বলা হয়। চুক্তিপত্রে সময়, রয়ালটির পরিমাণ প্রভৃতি উল্লেখ থাকে। চুক্তিপত্র রেজিস্ট্রি করা থাকলে চুক্তি ভঙ্গের জন্য লেখক কোর্টে প্রতিকার চাইতে পারে। ব্যান্ডের পণ্য, খেলা, তারকাদের নাম প্রভৃতি কপিরাইট চুক্তির মাধ্যমে বিপণন করা যায়।

প্রকৃত পক্ষে কপিরাইট চুক্তি পণ্য বাজারজাতকরণের একটি জনপ্রিয় উপায়। উপমহাদেশে ১৯১২ সালে প্রথম কপিরাইট আইন প্রণীত হয়। বাংলাদেশে কপিরাইট আইন ২০০০ প্রচলিত আছে যা সর্বশেষ ২০০৫ সালে সংশোধন করা হয়। মোট কথা মেধাসম্পদ সংরক্ষণের উপায়গুলো যথাযথভাবে ব্যবহার করলে ব্যবসায় উদ্যোক্তা অনেকাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া থেকে রক্ষা পাবে। কপিরাইট আইন ২০০৫ অনুযায়ী লেখক বা শিল্পীর জীবনদ্দশায় ও মৃত্যুর পর ৬০ বছর পর্যন্ত কপিরাইট সংরক্ষিত থাকে।

বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন বা বিএসটিআই কোনো বিশেষ পণ্য উৎপাদন ও বিপণন করতে চাইলে বা সেই বিশেষ পণ্যটিকে বাজারে প্রচলিত অনুরূপ অন্যান্য পণ্য থেকে আলাদা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে সেই পণ্যের প্রতীক রেজিস্ট্রেশন বা নিবন্ধিকরণ করতে হয়। এর জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন বা বিএসটিআই।

এটি শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি সংস্থা। নির্ধারিত ফরমে আবেদন করে এবং প্রয়োজনীয় ফি জমা দিয়ে পণ্য প্রতীক বা ট্রেড মার্ক নিবন্ধিকরণ করা যেতে পারে। তদুপরি কতিপয় নির্ধারিত পণ্যের মান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নির্ধারিত মান অনুযায়ী সেই সকল পণ্য উৎপাদন করে বিএসটিআই থেকে বাধ্যতামূলকভাবে সনদপত্র বা সার্টিফিকেট নিতে হয়।

বিএসটিআই বাধ্যতামূলকভাবে সার্টিফিকেটের আওতাধীন পণ্যের তালিকা সংরক্ষণ করে। প্রত্যেকটি পণ্যের জন্য বিএসটিআই তাদের নামসহ একটি স্ট্যার্ন্ডাড নম্বর প্রদান করে থাকে। নির্ধারিত মান অনুযায়ী পণ্য উৎপাদন না করলে সংশিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিএসটিআই কর্তৃক প্রদত্ত সার্টিফিকেশন বা লাইসেন্স বাতিল হয়ে যাবে । কোন কোন পণ্য বিএসটিআই এর বাধ্যতামুলক সার্টিফিকেশন মার্ক এর আওতাধীন এবং সেই সকল পণ্যের নির্ধারিত মান কেমন তা বিএসটিআই থেকে জানা যায়।
উৎপাদিত পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণের জন্য বিএসটিআই প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করে থাকে। বিএসটিআই এর কল্যাণে উৎপাদনকারীরা মানসম্মত পণ্য বাজারজাতকরন করে থাকে। অনেকসময় বিএসটিআই এর সনদ ও নম্বরবিহীন নিম্নমানের পণ্য কোন কোন উৎপাদনকারী বাজারে ছেড়ে থাকে। আইনের যথাযথ
প্রয়োগ এবং ক্রেতা সাধারণ সচেতন হয়ে সেসব পণ্য ক্রয় থেকে বিরত থাকলে বিএসটিআইএর সনদবিহীন নিম্নমানের পণ্য বাজার থেকে উঠে যাবে। তখন বাজারে মানসম্মত পণ্যের একটি সুস্থ প্রতিযোগিতা গড়ে উঠবে।

বিএসটিআই এর মৌলিক উদ্দেশ্য ৪টি যা নিম্নরূপ
১. জাতীয় মান প্রণয়ন করা
২. গুণগত মানের নিশ্চয়তার জন্য মানের সহায়তা চাওয়া
৩. ওজন ও পরিমাপের জন্য মেট্রিক পদ্ধতির বাস্তবায়ন
৪. পরীক্ষাগারে হাতে কলমে পরীক্ষা করে পরীক্ষণ প্রতিবেদন প্রমান।

Class 10 3rd week Geography & Environment Assignment 2022

Class Nine 3rd Week Geography & Environment Subject Assignment 2022
Class 10 3rd week Geography & Environment Assignment 2022

Class 10 3rd week Geography & Environment Assignment Answer 2022

Class Nine 3rd Week Geography & Environment Subject Assignment 2022
উত্তর সমূহ
(ক) মানচিত্রের ধারণা,
সাধারণত মানচিত্র বলতে বড় আকারের কোন এলাকাকে নির্দিষ্ট অনুপাতে ছোট করে আঁকা প্রতিকৃতিকে বুঝায়।
ইংরেজি ম্যাপ (Map )শব্দটি ল্যাটিন শব্দ ‘ম্যাপ্পা'(Mappa) থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে। যার অর্থ একখণ্ড কাপড় বা একটি রুমাল বা টেবিল আচ্ছাদনের মতো আবরণী কাপড়কে বুঝায়।
প্রামাণ্য সংজ্ঞা: রউফ এবং মাহমুদ ,২০১০ এর মতে,সমগ্র পৃথিবী অথবা এর কোন অংশের প্রতিকৃতি সঠিক দিক অনুসারে নির্দিষ্ট স্থানে সমতল কাগজের উপর অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা রেখা দ্বারা সৃষ্ট ছকের ভিতরে অংকন করা হলে তাকে মানচিত্র বলে।

মানচিত্র হলো কতকগুলো প্রচলিত সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করে কোনো ভূপৃষ্ঠের বস্তু, এলাকা এবং বিষয়ের চিত্র প্রদর্শন করাকে বুঝায়।
(খ) ভুসংস্থানিক মানচিত্রের ধারণা,
টোগোগ্রাফি পৃথিবীর পৃষ্ঠের আকার এবং বৈশিষ্ট্য ভিত্তিক গবেষণা এবং মানচিত্রগুলি এই পর্যবেক্ষণগুলি রেকর্ড করার জন্য প্রথম নিদর্শনগুলির মধ্যে ছিল।

আধুনিক ম্যাপিংয়ে, শীর্ষস্থানীয় মানচিত্র বা টপোগ্রাফিক শিটটি এক ধরনের মানচিত্র যা বড় আকারের বিশদ এবং ত্রাণের পরিমাণগত উপস্থাপনা দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, সাধারণত কনট্যুর লাইন (সমান উচ্চতার সংযোগকারী পয়েন্ট) ব্যবহার করে তবে তিহাসিকভাবে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে । প্রচলিত সংজ্ঞাগুলির জন্য প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম উভয় বৈশিষ্ট্যই দেখানোর জন্য একটি টপোগ্রাফিক মানচিত্রের প্রয়োজন।
 
একটি টোগোগ্রাফিক জরিপ সাধারণত নিয়মিত পর্যবেক্ষণের উপর ভিত্তি করে পুরো দুটি মানচিত্রের সমন্বয়ে দুটি বা ততোধিক মানচিত্রের শিটের সমন্বয়ে মানচিত্রের সিরিজ হিসাবে প্রকাশিত হয়।

একটি টপোগ্রাফিক মানচিত্রের সিরিজটিতে একটি সাধারণ স্পেসিফিকেশন ব্যবহার করা হয় যার মধ্যে নিযুক্ত কার্টোগ্রাফিক প্রতীকগুলির পরিসীমা, পাশাপাশি মানক জিওডেটিক কাঠামো রয়েছে যা মানচিত্রের অভিক্ষেপ, সমন্বয় ব্যবস্থা, উপবৃত্তাকার এবং জিওডেটিক ডেটাম সংজ্ঞায়িত করে।
অফিসিয়াল টপোগ্রাফিক মানচিত্রগুলি একটি জাতীয় গ্রিড রেফারেন্সিং সিস্টেম গ্রহণ করে।
অন্যান্য লেখক টোগোগ্রাফিক মানচিত্রগুলি অন্য ধরনের মানচিত্রের সাথে বৈকল্পিক করে সংজ্ঞায়িত করেন; এগুলি ছোট আকারের ” কোরিওগ্রাফিক মানচিত্রগুলি” থেকে পৃথক হয় যা বৃহত্তর অঞ্চলগুলিকে আচ্ছাদন করে, ” পরিকল্পনামাত্রিক মানচিত্র” যা উচ্চতা দেখায় না,এবং ” থিম্যাটিক মানচিত্র ” যা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।
যাইহোক, স্থানীয় ভাষায় এবং প্রতিদিনের বিশ্বে, ত্রাণের প্রতিনিধিত্ব (রূপগুলি) জেনারটি সংজ্ঞায়িত করার জন্য জনপ্রিয়ভাবে ধারণ করা হয়, এমনকি স্বল্প-মাপের মানচিত্রের ত্রাণ প্রদর্শন করা সাধারণত (এবং ভুলভাবে, প্রযুক্তিগত দিক থেকে) “টপোগ্রাফিক” নামে পরিচিত ।

টপোগ্রাফির অধ্যয়ন বা শৃঙ্খলা একটি অধ্যয়নের অনেক বিস্তৃত ক্ষেত্র, যা ভূখণ্ডের সমস্ত প্রাকৃতিক এবং মনুষ্যনির্মিত বৈশিষ্ট্যগুলিকে বিবেচনা করে।
(গ) বাংলাদেশের মানচিত্রের আন্তর্জাতিক প্রচলিত প্রতীক চিহ্নের ব্যবহার,
Maps

Class 10 Assignment 3rd week Answer

Class 10 Assignment 3rd Answer will be created by the students themselves. If necessary, they can be taken the help from teachers, guardians or anyone else. Necessary information can also be collected from the internet.

Before writing the Assignments Answers on Bangla and Information and Communications Technology ICT subjects, students must read and practice the chapter allotted for the assignment.

Class 10 Bangla Assignment 3rd week Answer

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
Post a Comment (0)

buttons=(Accept !) days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Accept !
To Top