সকল সপ্তাহের সপ্তম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন ও উত্তর ২০২১ | ৭ম শ্রেণী এসাইনমেন্ট সমাধান মাওশি এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট dshe.gov.bd -এ প্রকাশিত হবে। করোনা মহামারীর কারণে দীর্ঘদিন যাবৎ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও শিক্ষার্থীদের শিখন প্রক্রিয়া সচল রাখতে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে , যেভাবে গত বছর করা হয়েছিলো। চলুন, সপ্তম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন ও উত্তর ২০২১ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জেনে নেই।
All week seventh grade assignment questions and answers 2021 | The 7th Class assignment solution will be published on Maoshi's official website dshe.gov.bd All educational institutions have been closed for a long time due to the Corona epidemic. In order to keep the learning process active even if the educational institution is closed, the students will be assessed through assignments or assigned work in the 2021 academic year, as was done last year. Let's not know more details about seven Class assignment questions and answers 2021.
৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্ন ও উত্তর ২০২১
Although all the educational institutions of the country are closed due to Covid-19 overdose, arrangements have been made to evaluate the students through assignment this year as well as last year to keep the students studying. Each week students will be given assignments on certain topics and at the end of the week students will have to submit the assignments to their respective institutions. Thus 8th class assignments will be completed in a continuous manner. Let us know more about this.
Important dates at a glance
1st Week Assignment Published: 18 March 2021
Total subjects: 2
Download Assignment
সপ্তম শ্রেণীর এসাইনমেন্ট ২০২১
৭ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট সংখ্যক এ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হবে। যা প্রতি সপ্তাহের বুধ বা বৃহঃপতি বার নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জমা দিতে হবে। এ্যাসাইনমেন্ট প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতার পরিচয় দিতে হবে। গাইড থেকে অথবা অন্য কারো লেখা কপি করলে এ্যাসাইনমেন্ট পুনরায় লেখা লাগতে পারে। এজন্য এ্যাসাইনমেন্ট তৈরীর সময় নিজের অর্জিত জ্ঞান ব্যবহার করতে হবে।
১ম সপ্তাহের সপ্তম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট সমাধান
১৬ মার্চ ২০২১ তারিখে ১ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট প্রকাশ করা হয়েছে । ১ম সপ্তাহে দুটি বিষয়ের উপর নির্ধারিত কাজ জমা দিতে হবে । নিচে এসাইনমেন্ট প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হল :
বাংলা এসাইনমেন্ট সমাধান
যৌক্তিকতা নিরুপণ: নিচে উল্লিখিত অংশটি সাধুরীতিতে রচিত। উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে তার যৌক্তিকতা তুলে ধর।
‘সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতােমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।
সাধু ভাষার বৈশিষ্ট্য
১. সাধু ভাষায় ক্রিয়াপদের রূপ পূর্ণাঙ্গ । যেমন : করিয়াছি, গিয়াছি।
২. সাধু ভাষায় সর্বনাম পদের রূপ পূর্ণাঙ্গ। যেমন : তাহার, তাহারা, তাহাদের।
৩. সাধু ভাষায় অনুসর্গের পূর্ণরূপ ব্যবহৃত হয়। যেমন : হইতে, দিয়া
৪. সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের (সংস্কৃত শব্দ) প্রয়ােগ বেশি। যেমন : হস্ত, মস্তক, ঘৃত, ধৌত।
৫. সাধু ভাষার উচ্চারণ গুরুগম্ভীর।
৬. সাধু ভাষা সুনির্ধারিত ব্যাকরণের অনুসারী। এর কাঠামাে সাধারণত অপরিবর্তনীয়।
উদ্দীপকের অনুচ্ছেদটি সাধু ভাষায় রচিত । অনুচ্ছেদটিতে ব্যবহৃত সর্বনাম, ক্রিয়াপদ, অবয় ও তৎসম শব্দগুলাে নিম্নরূপ:
সর্বনাম শব্দঃ তাহা
ক্রিয়াঃ পাইলাম, আসিয়া, দিয়া, করিয়া, লইয়াছে।
অব্যয়ঃ সহিত, ইতােমধ্যে
তৎসম শব্দঃ সাক্ষাৎ,ক্ষুদ্র, হৃদয়
সাধু ভাষার যােক্তিকতা নিরূপণঃ : আমরা জানি সাধু ভাষায় সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়। অনুচ্ছেদটিতেও সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন: তাহা, আসিয়া, করিয়া ইত্যাদি।সাধু ভাষায় অনুসর্গের পূর্ণাঙ্গ রূপ ব্যবহৃত হয়।অনুচ্ছেদটিতে দিয়া অনুসর্গটি ব্যবহৃত হয়েছে।এছাড়াও অনুচ্ছেদ এ কিছু তৎসম শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে।যেগুলাে দেখে আমরা বুঝদে পারি অনুচ্ছেদটি সাধু ভাষায় লেখা হয়েছে।সুতরাং যােক্তিতা নিরূপণ করা হলাে।
ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট উত্তর
আমাদের চারপাশে সৃষ্টিজগতের মাঝে মহান আল্লাহর একত্ববাদের অসংখ্য নমুনা বিদ্যমান। বাস্তব উদাহরণসহ এককত্ববাদের প্রমাণ উল্লেখ করে একটি পােস্টার তৈরি কর।
উত্তর : আল্লাহ তা’আলা এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন অংশীদার নেই। তিনি সকল ক্ষেত্রে পূর্ণতার অধিকারী এবং তার মধ্যে কোন অপূর্ণতার লেশমাত্র নেই। এই নিখিল বিশ্ব পরিচালনার ক্ষেত্রে তার কোন অংশীদার বা সমকক্ষ নেই এবং তিনিই একমাত্র ইলাহ বা উপাস্য অন্য কেউ তার মর্যাদায় আসীন হতে পারে না। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা’আলার একত্ববাদের অনেক প্রমাণ রয়েছে। স্তব উদাহরণসহ এককত্ববাদের প্রমাণ উল্লেখ করা হল :
সূর্যঃ আমরা সকলেই জানি সূর্য প্রতিদিন পূর্বে উদিত হয় আর পশ্চিমে অস্ত যায়। এই মহাবিশ্বে যদি দুইজন স্রষ্টা থাকতাে তাহলে কিন্তু সূর্যের উদয়-অস্ত নিয়ে সমস্যা হতাে। এক স্রষ্টা বলতাে সূর্য পশ্চিমে উদিত হােক আর এক স্রষ্টা বলতাে সূর্য পূর্বে উদিত হােক। আর যদি এমন হয় তাহলে পৃথিবীর সকল নিয়ম উল্টো হয়ে যেতাে বা এই পুরাে মহাবিশ্ব যে নিয়মে চলে তার ঠিক থাকতাে না, যার ফলে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যেতাে।
অন্যান্যঃ একটি দেশে যদি দুইজন প্রধানমন্ত্রী থাকে তাহলে যেমন তাদের মধ্যে দ্বন্দ লাগতাে এবং তারা যেভাবে যুদ্ধ করতাে তাতে সেই দেশের সব কিছু ধ্বংস হয়ে যেতাে।
এরকম আরাে অনেক বাস্তব উদাহরন আছে যার দ্বারা বুঝা যায় কোনাে স্রষ্টা যদি দুইজন থাকে তাহলে কোনাে কিছুই নির্দিষ্ট নিয়মে চলবে না। যার জন্য স্রষ্টা একজন।
আর আমরা উপরােক্ত সব উদাহরন থেকে বুঝতে পারি সেই স্রষ্টা মহান আল্লাহ তায়ালা এবং এর দ্বারা তার একত্ববাদ প্রকাশ পায়।
হিন্দুধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট প্রশ্ন ও উত্তর
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় এবং নিরাকার। তবে সব সাকার রূপ একই ঈশ্বরের বিভিন্ন। প্রকাশ”- যুক্তি বিশ্লেষণ পূর্বক ব্যাখ্যা কর।
সংকেত: ১। ঈশ্বরের স্বরূপ ২। ঈশ্বরের একত্ব
উত্তর :
ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় এবং নিরাকার। তবে সব সাকার রূপ একই ঈশ্বরের বিভিন্ন প্রকাশ।”- নিচে উক্তিটির যর্থাথতা বিশ্লেষণ করা হলাে :-
ঈশ্বর অর্থ প্রভু। তিনি সর্বশক্তিমান ও সর্বশ্রেষ্ঠ। তিনি সব কিছুর নিয়ন্তা। জীব ও জগতের ওপর তিনি প্রভুত্ব করেন বলে তাকে ঈশ্বর বলা হয়। তিনিই সকল শক্তি ও গুণের আধার। তাঁর আদি নেই, তাই তিনি অনাদি। তাঁর অন্ত নেই, তাই তিনি অনন্ত। তাঁর বিনাশ নেই, তাই তিনি অবিনশ্বর। তিনি নিজেকে নিজেই সৃষ্টি করেছেন, তাই তাকে স্বয়ম্ভ বলা হয়। ঈশ্বরকে পরমেশ্বর নামেও ডাকা হয়। তিনি জগতের সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা এবং ধ্বংসকর্তা। তিনিই জীবের মধ্যে আত্মারূপে অবস্থান করেন। ঈশ্বরের অনন্ত গুণ, অনন্ত রূপ, অনন্ত ভাব এবং বিচিত্র তার লীলা। জ্ঞানীর কাছে তিনি ব্রহ্ম, যােগীর কাছে তিনি পরমাত্মা এবং ভক্তের কাছে ভগবান। হিন্দু ধর্মে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলাে ঈশ্বরতত্ত্ব। এই বৈশিষ্ট্য দ্বারা বােঝানাে হয়েছে ঈশ্বর নিরাকার। তিনি এক এবং অদ্বিতীয়। তবে তিনি প্রয়ােজনে সাকার রূপ ধারণ করতে পারেন। সাকার রূপ ধরে তিনি পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন। তখন তাঁকে অবতার বলা হয়। যখনই ধর্মের গ্লানি উপস্থিত হয় অথ্যা অন্যায় অবিচারে বিপর্যস্ত হয় মানবজীবন এবং অধর্মের অভ্যুত্থান ঘটে তখন। ঈশ্বর কোনাে না কোনাে রূপ ধারণ করে পৃথিবীতে অবতীর্ণ হন। যেমন- দ্বাপর যুগে ঈশ্বর বা ভগবান স্বয়ং কৃষ্ণরূপে পৃথিবীতে এসেছিলেন।
অন্যান্য অবতারও ঈশ্বরেরই অংশ। আর শ্রীকৃষ্ণ ঈশ্বরের পূর্ণ অবতার। আর তাইতাে বলা হয়েছে
‘কৃষ্ণস্তু ভগবান্ স্বয়ম্’- অথ্যাৎ শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান।
বিভিন্ন দেব-দেবী এক ঈশ্বরেরই ভিন্ন ভিন্ন গুণ বা ক্ষমতার প্রকাশ মাত্র। এই এক ঈশ্বরকেই আমরা বিভিন্ন নামে অভিহিত করি। অথ্যাৎ দেব-দেবীরা ঈশ্বরের এক বিশেষ গুণ বা শক্তির সাকার রূপ। যেমন- ব্রহ্মা সৃষ্টির দেবতা, বিষ্ণুরূপে ঈশ্বর জীবজগৎকে রক্ষা ও প্রতিপালন করেন, শিবরূপে তিনি ধ্বংস করে পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষা করেন। অপরদিকে দুর্গা শক্তির দেবী, সরস্বতী বিদ্যার দেবী, লক্ষী ধন-সম্পদের দেবী ইত্যাদি।
আবার, ঈশ্বর যখন জীবের মধ্যে আত্মারূপে অবস্থান করেন তখন তাকে জীবাত্মা। বলে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবের মধ্যে ঈশ্বরের অবস্থান সম্পর্কে বলেছেন –
“সীমার মাঝে অসীম তুমি বাজাও আপন সুর ” আমার মধ্যে তােমার প্রকাশ তাই এত মধুর।
অথ্যাৎ দেহের সীমায় জীবাত্মারূপে পরমাত্মা বা ঈশ্বর বিদ্যমান থাকেন। সুতরাং বলা যায়- ঈশ্বর নিরাকার; তিনি সাকার রূপ ধারণ করতে পারেন। সব সাকার রূপই ঈশ্বরের বিভিন্ন প্রকাশ মাত্র। ঈশ্বর এক ও অদ্বিতীয় এবং নিরাকার ।
খ্রিষ্টধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট
যীশুর দুইটি স্বভাব: মানবীয় ও ঐশ্বরিক। | তিনি পূর্ণ ঈশ্বর ও পূর্ণ মানব”- উল্লেখিত বিষয়ের আলােকে একটি প্রবন্ধ লেখ। (সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দ)
সংকেত : ক) যীশুর জন্মের ঘটনা খ) যীশুর ঐশ্বরিক গুণাবলি গ) যীশুর মানবীয় গুণাবলি ঘ) যীশুর প্রতিকৃতি অংকন
উত্তর : খুব শীঘ্রই দেওয়া হবে
বৌদ্ধধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্ট
তােমার এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যে সমস্ত | মূল্যবােধ প্রতিপালন করার প্রয়ােজন হয় সে রকম ১০টি মূল্যবােধের একটি তালিকা তৈরি কর।
উত্তর : খুব শীঘ্রই দেওয়া হবে
২য় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট
প্রথম সপ্তাহের নির্ধারিত কাজ জমা দেওয়ার পর দ্বিতীয় সপ্তাহের কাজ দেওয়া হবে । ২য় সপ্তাহে ৬ষষ্ঠ শ্রেণীতে যেসকল বিষয়ের উপর এসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে :-
ইংরেজী
বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়
নোটিশ অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের ২০ সপ্তাহ পর্যন্ত এসাইনমেন্ট জমা দিতে হবে ।
Some important instructions for students
Here are some things to keep in mind when preparing for an assignment:
- A4 Size Paper Book.
- On the cover page of the book, the name of the school, your name, class, branch, rail number, date, subject and your signature should be written neatly with pen.
- There will be a separate ledger for each subject and the ledger for each subject will have to be prepared according to the same rules.
- The red ink pen cannot be used in any way in the book.
- All the books should be the same size i.e. A4 size.
- Handwriting should be beautiful, clean and tidy.
- Assignments cannot be created by copying from another person.
- You have to create assignments using your acquired knowledge. In which the student's learning results are reflected.
- The written register has to be submitted to the school on the date or time given by the teacher.